Homeউদ্যোক্তা মেলাউচ্ছ্বাসে তারুণ্যে বিজয়’ ১৩ জন গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান

উচ্ছ্বাসে তারুণ্যে বিজয়’ ১৩ জন গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মেলা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করেছে ধানমন্ডি সোসাইটি। ‌‘উচ্ছ্বাসে তারুণ্যে বিজয়’ স্লোগানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানে ১৩ জন গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

১৫ই ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার বিকেল ৩টায় ধানমন্ডি ৪ নম্বর ক্রিকেট একাডেমি মাঠে বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয় এবং দুই দিনব্যাপী এই আয়োজন শেষ হয় ১৬ই ডিসেম্বর।

প্রথম দিন উদ্বোধনের পর বিকেল সাড়ে ৪টায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, পতাকা উত্তোলন ও কোরআন তেলাওয়াত করা হয়।

ওইদিন সন্ধ্যায় ছিল নৃত্যানুষ্ঠান (বাফা), সঙ্গীতানুষ্ঠান, ধানমন্ডি সোসাইটির প্রামাণ্য চিত্র, দেশাত্মবোধক সঙ্গীত, মনোমুগ্ধকর ম্যাজিক শো। একই সঙ্গে চলেছে বিজয় মেলা।

চিত্রকলা প্রদর্শনী এবং শিশুদের খেলার আয়োজন দিয়ে শুরু হয় দ্বিতীয় দিন। সোমবার দিনব্যাপী সাপের খেলা, বায়োস্কোপ, লাটিম খেলা, বানর খেলা, মার্বেল খেলা, ভাগ্য গণনার আয়োজন করা হয় এবং শিশুদের উপভোগ করতে দেখা যায় এবং
২য় দিনের শেষ পর্বে গুণীজনদের সম্মাননা দেওয়া হয়।

সংগীতজ্ঞ ও বক্তা মোহাম্মদ আসাফউদ্দোলা, অর্থনীতিবিদ ড. হোসনে জিল্লুর রহমান, সঙ্গীত শিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ, চিকিৎসক অধ্যাপক মামুনার রশীদ, সাহিত্যিক বেগম গুলবাহার ও ক্রীড়াবিদ তানজিম হাসান সাদকে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রয়াত অভিনেতা সৈয়দ আহসান আলী, প্রয়াত চিত্রশিল্পী শফিউদ্দিন, প্রয়াত চিকিৎসক অধ্যাপক এম আর খান, প্রয়াত শিক্ষাবিদ খালেদা হাবীব, প্রয়াত চিকিৎসক অধ্যাপক ফারুক আনোয়ারুল আজীম, প্রয়াত ক্রীড়াবিদ সামিউর রহমান সামি, প্রয়াত ক্রীড়াবিদ ড. মোহাম্মদ এছহাককে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়। তাদের পক্ষ থেকে পরিবারের সদস্য ও প্রতিনিধিরা সম্মাননা গ্রহণ করেন।

তাদেরই একজন বৃক্ষপ্রেমী, ছায়ানট, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস, কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, গণপূর্ত উপ-বিভাগ ধানমন্ডি, ধানমন্ডি থানা, ধানমন্ডি ট্রাফিক বিভাগ, সেনাবাহিনী, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন, সিটি করপোরেশন ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

এছাড়া জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ সেবায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন কাজ করা শিক্ষার্থীদেরও সনদ দেওয়া হয় অনুষ্ঠানে। পাশাপাশি মেলার স্পন্সরদেরও সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

এছাড়াও ধানমন্ডি সোসাইটির সিকিউরিটি এবং ধানমন্ডি কমিউনিটি পুলিশদের উপহার প্রদান করা হয়। সাংস্কৃতিক পর্বে ছিলো দেশাত্মবোধক গান, আবৃত্তি, ম্যাজিক শো, ব্যান্ডসঙ্গীত, র‍্যাফেল ড্র এবং আতশবাজি।

ধানমন্ডি সোসাইটির পক্ষ থেকে উদ্যোক্তা বার্তাকে জানান, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী বিজয় মেলা ও সাস্কৃতিক সন্ধার আয়োজন করতে পেরে তারা আনন্দিত। বছরব্যাপী বিভিন্ন জাতীয় উৎসব পালনের মাধ্যমে ধানমন্ডি সোসাইটির কার্যক্রম সীমাবদ্ধ নয় বরং জাতীয় উৎসব শ্রদ্ধার সঙ্গে পালনের পাশাপাশি ধানমন্ডিতে বসবাসরত বাসিন্দাদের কিভাবে নিরাপদ ও সুস্থ্য জীবন দেওয়া যায় সেজন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। মাদক, ফুটপাত ও রাস্তা দখলমুক্ত করা, যানজট নিরসনে সবাইকে নিয়ে কাজ করাসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে নিয়মিত কার্যক্রম চলছে।

ক্যাপশন: মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মেলা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করে ধানমন্ডি সোসাইটি।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মেলা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করেছে ধানমন্ডি সোসাইটি। ‌‘উচ্ছ্বাসে তারুণ্যে বিজয়’ স্লোগানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানে ১৩ জন গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।

১৫ই ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার বিকেল ৩টায় ধানমন্ডি ৪ নম্বর ক্রিকেট একাডেমি মাঠে বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয় এবং দুই দিনব্যাপী এই আয়োজন শেষ হয় ১৬ই ডিসেম্বর।

প্রথম দিন উদ্বোধনের পর বিকেল সাড়ে ৪টায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, পতাকা উত্তোলন ও কোরআন তেলাওয়াত করা হয়।

ওইদিন সন্ধ্যায় ছিল নৃত্যানুষ্ঠান (বাফা), সঙ্গীতানুষ্ঠান, ধানমন্ডি সোসাইটির প্রামাণ্য চিত্র, দেশাত্মবোধক সঙ্গীত, মনোমুগ্ধকর ম্যাজিক শো। একই সঙ্গে চলেছে বিজয় মেলা।

চিত্রকলা প্রদর্শনী এবং শিশুদের খেলার আয়োজন দিয়ে শুরু হয় দ্বিতীয় দিন। সোমবার দিনব্যাপী সাপের খেলা, বায়োস্কোপ, লাটিম খেলা, বানর খেলা, মার্বেল খেলা, ভাগ্য গণনার আয়োজন করা হয় এবং শিশুদের উপভোগ করতে দেখা যায় এবং
২য় দিনের শেষ পর্বে গুণীজনদের সম্মাননা দেওয়া হয়।

সংগীতজ্ঞ ও বক্তা মোহাম্মদ আসাফউদ্দোলা, অর্থনীতিবিদ ড. হোসনে জিল্লুর রহমান, সঙ্গীত শিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ, চিকিৎসক অধ্যাপক মামুনার রশীদ, সাহিত্যিক বেগম গুলবাহার ও ক্রীড়াবিদ তানজিম হাসান সাদকে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রয়াত অভিনেতা সৈয়দ আহসান আলী, প্রয়াত চিত্রশিল্পী শফিউদ্দিন, প্রয়াত চিকিৎসক অধ্যাপক এম আর খান, প্রয়াত শিক্ষাবিদ খালেদা হাবীব, প্রয়াত চিকিৎসক অধ্যাপক ফারুক আনোয়ারুল আজীম, প্রয়াত ক্রীড়াবিদ সামিউর রহমান সামি, প্রয়াত ক্রীড়াবিদ ড. মোহাম্মদ এছহাককে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হয়। তাদের পক্ষ থেকে পরিবারের সদস্য ও প্রতিনিধিরা সম্মাননা গ্রহণ করেন।

তাদেরই একজন বৃক্ষপ্রেমী, ছায়ানট, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস, কবি নজরুল ইনস্টিটিউট, গণপূর্ত উপ-বিভাগ ধানমন্ডি, ধানমন্ডি থানা, ধানমন্ডি ট্রাফিক বিভাগ, সেনাবাহিনী, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন, সিটি করপোরেশন ও পরিচ্ছন্নতাকর্মী।

এছাড়া জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ সেবায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন কাজ করা শিক্ষার্থীদেরও সনদ দেওয়া হয় অনুষ্ঠানে। পাশাপাশি মেলার স্পন্সরদেরও সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

এছাড়াও ধানমন্ডি সোসাইটির সিকিউরিটি এবং ধানমন্ডি কমিউনিটি পুলিশদের উপহার প্রদান করা হয়। সাংস্কৃতিক পর্বে ছিলো দেশাত্মবোধক গান, আবৃত্তি, ম্যাজিক শো, ব্যান্ডসঙ্গীত, র‍্যাফেল ড্র এবং আতশবাজি।

ধানমন্ডি সোসাইটির পক্ষ থেকে উদ্যোক্তা বার্তাকে জানান, ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী বিজয় মেলা ও সাস্কৃতিক সন্ধার আয়োজন করতে পেরে তারা আনন্দিত। বছরব্যাপী বিভিন্ন জাতীয় উৎসব পালনের মাধ্যমে ধানমন্ডি সোসাইটির কার্যক্রম সীমাবদ্ধ নয় বরং জাতীয় উৎসব শ্রদ্ধার সঙ্গে পালনের পাশাপাশি ধানমন্ডিতে বসবাসরত বাসিন্দাদের কিভাবে নিরাপদ ও সুস্থ্য জীবন দেওয়া যায় সেজন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। মাদক, ফুটপাত ও রাস্তা দখলমুক্ত করা, যানজট নিরসনে সবাইকে নিয়ে কাজ করাসহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে নিয়মিত কার্যক্রম চলছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments