বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতৃবৃন্দ, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকদের মিলিত করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা খাতের (SME) ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্য নিয়ে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল এসএমই সামিট ২০২৫ সফলভাবে শেষ হয়েছে।
চার দশকেরও বেশি সময় ধরে নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার এফএমসিজি (FMCG) খাতকে রূপান্তরিত করেছেন তিনি। ‘হালাল ব্র্যান্ডিং’-এর ধারণা প্রবর্তন, নৈতিক বিপণনের প্রচলন এবং টেকসই ব্যবসায়িক নেতৃত্বের মানদণ্ড স্থাপনে তাঁর অবদান অনন্য।
মূল বক্তৃতায় সৈয়দ আলমগীর বৈশ্বিক SME ইকোসিস্টেমে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা তুলে ধরেন। তিনি দেশের উদ্যমী অর্থনীতি, তরুণ প্রজন্ম এবং উদ্ভাবন-চালিত শিল্পখাতের দিকে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি জানান, বাংলাদেশের SMEs সৃজনশীলতা, প্রযুক্তি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের মাধ্যমে বৈশ্বিক মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে প্রস্তুত।
সৈয়দ আলমগীর বৈশ্বিক বিনিয়োগকারী ও উন্নয়ন সহযোগীদের আহ্বান জানান বাংলাদেশের বিনিয়োগ ও অংশীদারিত্বের সম্ভাবনা অনুসন্ধানের জন্য। তার কথায়, দেশটি এখন স্থিতিশীলতা, দক্ষতা ও উদ্যোক্তা চেতনায় ভরপুর, যা টেকসই বাণিজ্য ও উন্নয়নের জন্য উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচিত।
গ্লোবাল এসএমই বিজনেস হোম সৈয়দ আলমগীরের উপস্থিতি ও দূরদর্শী বার্তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। তার বক্তব্য সম্মেলনের মর্যাদা বাড়িয়েছে এবং বাংলাদেশের শক্তি, সহনশীলতা ও বৈশ্বিক সম্ভাবনা গৌরবের সঙ্গে উপস্থাপন করেছে।
সম্মেলনের লক্ষ্য ছিল বিশ্ব অর্থনীতির সংযোগ, উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন এবং বাংলাদেশের SME খাতের উৎকর্ষ সাধন, যা ভবিষ্যতেও অটুট থাকবে