ঈদ মানেই হাসি আনন্দ, উৎসবের রঙে নিজেকে রাঙানো। আসছে রোজার ঈদ, রোজার ঈদকে ঘিরে বেশ আগে থেকেই শুরু হয় ঈদ উদযাপনের সকল পরিকল্পনা।
নতুন পোশাকের অপেক্ষায় থাকে সবাই। উৎসব পার্বন উৎযাপনে বিশ্বরঙ সবসময়ই অগ্রপথিক তাই উৎসব পার্বনে নতুন ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করা বিশ্বরঙ এর স্বভাবসিদ্ধতা সুদীর্ঘ ৩০ বছর ধরে।
এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি এই ঈদে ফ্যাশনসচেতন ব্যক্তিদের জন্য নিয়ে এসেছে নতুন সব ট্রেন্ডি ডিজাইন। দেশিয় ঐতিহ্যের সঙ্গে আন্তর্জাতিক চলের সংমিশ্রণ ঘটিয়ে বাহারি নকশা ও বৈচিত্রময়তায় উপস্থাপন করেছে বিশ্বরঙ ঈদ আয়োজনে।
“বিশ্বরঙ” এর পোশাক মানেই নতুনত্ব এবং ঐতিহ্যগত আভিজাত্যেও গর্বিত উপস্থাপনা। ঈদ উৎসবের রঙে বাড়তি মাত্রা যোগ করতে বরাবরের মতোই দেশিয় কাপড়, উপকরণ ব্যবহার করে ‘বিশ্বরঙ” এবারেও ঈদ-উল-ফিতরের আয়োজনে পোশাকে ট্রেন্ডি এবং ট্রেডিশনাল লুকের নান্দনিক উপস্থাপন করেছে।
দেশের আবহাওয়ার কথা মাথায় রেখে আরামদায়ক কাপড় যেমন সুতি, ধুপিয়ান সিল্ক, তসর সিল্ক, লিলেন, কাতান, জ্যাকার্ড কাপড় ব্যবহার করেছে, রঙের ব্যবহারেও কনট্রাস্ট কালারের পাশাপাশি রঙের ‘ম্যাচিউরড টোন’ এর পরিমিত ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। কাজের মাধ্যম হিসাবে রয়েছে স্ক্রিন প্রিন্ট, ব্লক, ডিজিটাল প্রিন্ট, মেশিন এমব্রয়ডারী, কম্পিউটার এমব্রয়ডারী, হ্যান্ড এমব্রয়ডারী, কারচুপি, নকশী কাঁথা জারদৌসীসহ মিশ্র মাধ্যমের নিজস্ব বিভিন্ন কৌশল। এবারের ঈদ আয়োজনে “বিশ্বরঙ” প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের জন্যই ভিন্ন কিছু যোগ করেছে।
বাচ্চাদের জন্য এনেছে নান্দনিক সব কালেকশন সেই সাথে প্রাপ্ত বয়স্ক এবং নারীদের জন্য আছে ঐতিহ্য ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। স্বাধ ও সাধ্যের সমন্বয়ে প্রিয়জনকে খুশি করতে বিশ্বরঙ নিয়ে এসেছে ১০০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে আকর্ষনীয় শাড়ী।যা পাওয়া যাবে বিশ্বরঙ এর সকল শোরুমে।
সুদীর্ঘ ৩০ বছরে সারা দেশব্যাপী বিশ্বরঙ এর শোরুমে সুপ্রিয় শুভানুধ্যায়ীদের আগ্রহী পদচারনায় মুখরিত হয়েছে কৃতজ্ঞচিত্তে বারংবার। শোরুমে গিয়ে কেনাকাটার সুযোগের পাশাপাশি যে কেউ ঘরে বসেই শোরুমের সকল সামগ্রী কেনাকাটা করতে পারবে অনলাইনে www.bishworang.com.bd ওয়েবসাইটে, ফেইজবুক পেইজ BISHWORANG।