মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ৩১ দফা নির্দেশনা মতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদে উল্লিখিত শিল্প-কারখানা খোলা রাখা যাবে। যেখানে উল্লেখ্য মালিকপক্ষ ও শ্রমিকপক্ষকে নিরাপদ স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে, অন্যথায় নয়।
কেননা করোনাকালীন সঙ্কটে সবার আগে জনসুরক্ষা। বিসিক নওগাঁ উর্ধ্বতন প্রশাসনের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছে। যেখানে প্রতি সপ্তাহে একবার করে বাধ্যতামূলক প্রত্যেক শ্রমিক, কর্মকর্তা এবং কারখানা বা শিল্পনগরীতে প্রবেশকারী প্রত্যেককে স্ক্রিনিং পদ্ধতিতে পরীক্ষা করা হয়। মনিটরিং কমিটি প্রতি সপ্তাহে শিল্প ইউনিট পরিদর্শন করে এবং সকল পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রধান কার্যালয় থেকে প্রকাশ করা করছে।
জেলা প্রশাসনের একজন প্রতিনিধি, সিভিল সার্জনের একজন প্রতিনিধি, কল-কারখানার পরিদর্শকের প্রতিনিধি, বিসিকের উপ-ব্যবস্থাপক, শিল্প-নগরী কর্মকর্তা, কুটির শিল্প-নগরীর মালিক সমিতির সভাপতি মিলে এই পুরো মনিটরিং কমিটি সার্বক্ষণিক কাজ করছে।
পার্শ্ববর্তী বা দূরবর্তী এলাকা থেকে মালবাহী ট্রাক দিয়ে যারা পণ্য নিয়ে আসেন তাদের প্রত্যেককে থার্মাল স্ক্যানারে স্ক্রিনিং করেই শিল্পনগরীতে প্রবেশ করানো হচ্ছে।
শিল্প-নগরীর দু’টি প্রবেশপথের একটিতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহযোগিতায় শ্রমিকদের হাত ধোয়ার সুবিধার্থে বেসিন স্থাপনসহ বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।
সাদিয়া সূচনা