বাংলাদেশের সীমান্ত নগরী বেনাপোল। বাংলাদেশ থেকে ভারত যাবার সময় কিংবা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় এক নতুন বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন যিনি তার নাম সাহিদা রহমান সেতু। কারণ তিনি বেনাপোলে গড়ে তুলেছেন বিংশ শতকের কমপ্যাটিবল স্ট্রাকচার। স্ট্রাকচারের নকশায় উদ্যোক্তা প্ল্যান করেছিলেন বিশ্বমানের পার্টি লাউঞ্জ।
মহান বিজয়ের মাসের প্রথম দিনে উদ্বোধন হলো সাহিদা রহমান সেতুর মেগা স্ট্রাকচারের টপ ফ্লোর। সফট লঞ্চিং হলো বিশ্বমানের বারবিকিউ এন্ড পার্টি লাউঞ্জ দ্যা ‘সানরুফে’র, যেখানে ৫০০ লোকের আসন ব্যবস্থায় থাকছে খাওয়া দাওয়ায় পছন্দের সব মেন্যু।
সানরুফের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেনাপোলের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, আত্মীয়-স্বজন ও পরিবারের সদস্যবৃন্দ। নারী উদ্যোক্তা এগিয়ে যাচ্ছেন তার কর্মে আলোকিত করে সমাজের সকলকে। জীবনমান উন্নয়ন করে এই সানরুফের সফট লঞ্চিং শুরু হলো।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাহিদা রহমান সেতু বলেন, আমি চেয়েছি যে আমার এখানকার মানুষ যাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। এখানে এখনই অনেক লোক কাজ করছে যারা আমার বেনাপোলেরই ছেলেমেয়ে। ওরা বেনাপোলে বড় হলেও সানরুফে নতুনভাবে কাজ করছে, শিখছে যা আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আমি এই কথাটাই মাথায় রেখে সানরুফের প্ল্যান করেছি।
ডেস্ক রিপোর্ট, উদ্যোক্তা বার্তা