অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের পাট, তৈরি পোশাক, তুলা, হিমায়িত মাছ, মশলা ও ঔষধ রপ্তানির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণের জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতসহ সার্বিক কৃষিখাতে পণ্যের বহুমুখীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বাংলাদেশ সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব। উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
রোববার (২১ আগস্ট) অস্ট্রেলিয়ার সিডনির ক্যাম্পবেল টাউনস্থ রিজেস হোটেলে স্থানীয় সময় রাতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সাথে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের সম্ভাবনা নিয়ে মতবিনিময়কালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এসব কথা বলেন।
অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সদস্যরা বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের একত্র করে সুদৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নতুন ব্যবসার সুযোগ অন্বেষণের বিষয়ে তাদের পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আনা সম্ভব হবে। এতে উভয় দেশের মধ্যে নতুন নতুন ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সভাপতি আব্দুল খান রতনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ব্রায়ান লালের সঞ্চালনায় মতবিনিময় অনুষ্ঠানে ফোরামের উপদেষ্টা পরিষদ ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ডেস্ক রিপোর্ট
উদ্যোক্তা বার্তা