খাবারে বাঙালির রুচির পরিচয় মেলে। কী হোটেল, কী বাড়ি সবখানেই একটি আভিজাত্য লক্ষ করা যায়। আর এরকম আভিজাত্য নিয়েই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ’সাইদাস কিচেন’। সাইদাস কিচেনের কর্ণধার দিল আফরোজ সাইদা। তিনি একাধারে শেফ ও বিটিইবি সার্টিফাইড এসেসর। রেসিপি ডেভেলপার হিসেবেও তিনি কাজ করছেন। রান্না নিয়ে এক যুগের বেশি কাজ করা সাইদা স্বপ্ন দেখেন, তার প্রতিষ্ঠানকে আরও বৃহৎ পরিসরে দেখতে চান। তার কাজের পরিধি একদিন দেশের সীমানা পেরিয়ে যাবে।
কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সম্মাননাও পেয়েছেন তিনি। সম্মাননা পেয়েছেন “সেরা রাঁধুনি”, বাংলাদেশ কৃষ্টি ও সংস্কৃতি ফোরাম থেকে “গুণীজন সম্মাননা”,”বেস্ট কালিনারি আর্টিস্ট এন্ড শেফ অ্যাওয়ার্ডস”, “ফ্রেন্ডস ভিউ স্টার অ্যাওয়ার্ড ২০২০”।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার ”ওয়ার্ল্ড এসোসিয়েশন অফ মাস্টার্স শেফ” এর অফিশিয়াল এক্সিকিউটিভ মেম্বারশিপ পেয়েছেন তিনি।বিশ্বের ৫০টি দেশে এটার চ্যাপ্টার রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের কাজ শুরু হয়েছে। কাজের এক্সপেরিয়েন্স, সিভি, সার্টিফিকেট ও স্কিল দেখে ও ভেরিফাই করে সেই লেভেল অনুযায়ী মেম্বারশিপ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। এতে সুবিধা হচ্ছে বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেনিং, কম্পিটিশন, ইভেন্ট, ইন্টার্নশিপ, এম্প্লয়মেন্ট অপরচুনিটি, স্কলারশিপ, ইন্টারন্যাশনাল গালা অ্যাওয়ার্ড-এ অংশগ্রহণ করা যায়।
সাইদা নিজে যেমন স্বপ্ন দেখেন তেমনি স্বপ্ন দেখেন তরুণরা একদিন এই শিল্পে বিপ্লব ঘটাবে।
ডেস্ক রিপোর্ট, উদ্যোক্তা বার্তা