চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য ওয়াং ই বলেছেন, ‘এক অঞ্চল, এক পথ’ উদ্যোগের আওতায় পারস্পরিক সহযোগিতা বেড়েছে। আন্তঃযোগাযোগ, অবকাঠামো, বাণিজ্য ও পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও অনেক সাফল্য এসেছে।
সপ্তম চীন-দক্ষিণ এশিয়া মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ওয়াং ই বলেন: উন্নয়নের সুযোগ-সুবিধা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চায় বেইজিং। এ অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে একতা ও সমন্বয় জোরদার করে উন্নয়নের নতুন গতি আনবে চীন।
তিনি আরও বলেন, চলতি বছর চীন-দক্ষিণ এশিয়া মেলার দশম বার্ষিকী। এ বছর প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ‘এক অঞ্চল এক পথ’ উদ্যোগের পাশাপাশি এ অঞ্চলের বাকি দেশগুলোর সঙ্গে আন্তরিকতা, পারস্পরিক কল্যাণ ও সহনশীলতার কূটনৈতিক ধারণা উত্থাপন করার দশম বার্ষিকী। দশ বছর ধরে চীন এ অঞ্চলে একতা ও সহযোগিতা মজবুত করেছে। পাশাপাশি একযোগে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও উন্নয়নের পরিবেশ রক্ষা করেছে।
সিপিসি’র কেন্দ্রীয় কমিটির বিদেশ বিষয়ক কমিটি কার্যালয়ের এ পরিচালক দুই পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য চারটি প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন।
সেগুলো হলো: কৌশলগত পারস্পরিক আস্থা বাড়ানো, আন্তঃযোগাযোগ গভীর করা, আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা সম্প্রসারণ ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বাড়ানো।
মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী দিনেশ গুনাওয়ারদানা, লাওসের ভাইস প্রেসিডেন্ট পানি ইয়াথোতু, নেপালের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাম যাদভ এবং ভিয়েতনামের উপ-প্রধানমন্ত্রী ছেন লিউ কুয়াং।
ডেস্ক রিপোর্ট
উদ্যোক্তা বার্তা