পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্টে অবস্থিত সিগাল হোটেলে আয়োজিত হচ্ছে পিঠা-পুলি পক্ষ। আয়োজন কক্সবাজারের মানুষদের এক ভিন্ন মাত্রা দিচ্ছে।
গত ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া পিঠা-পুলি পক্ষ সারাদেশের মানুষের উৎসাহের বড় এক অংশ হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।
কক্সবাজারে এই ধরনের আয়োজন বরবরের মতো ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। এই আয়োজনের ব্যাপারে আয়োজক সিগাল হোটেলের একজন প্রতিনিধির সাথে কথা বললে তিনি জানান, “সিগাল হোটেল কর্তৃপক্ষ বেশ আনন্দিত এই ধরনের আয়োজন করতে পেরে।আমরা বরাবরই ভিন্নতা রাখার চেষ্টা করি।আশা করি আমরা প্রত্যেক বছর এই আয়োজন করার মাধ্যমে দর্শনার্থীদের ভালোবাসা পাবো।”
উক্ত আয়োজনের অতিথি প্রশিক্ষক হিসেবে পিঠা-পুলি বানানোর সার্বিক প্রক্রিয়া তত্বাবধায়ন করছেন সুলতানা পপি। তার কাছে ঢাকার বাইরে এমন আয়োজন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি উদ্যোক্তা বার্তা কে জানান, “ঢাকার বাইরে এমন আয়োজন সত্যিই আমাকে চমকপ্রদ করেছে।আমি আশা করবো এভাবেই হোটেল কর্তৃপক্ষ সহ প্রতিটি পর্যটন স্থানেই এমন আয়োজন হবে যা আমাদের দেশের উদ্যোক্তাদের বিশ্বের বুকে তুলে ধরবে।”
পিঠা-পুলি পক্ষ উপভোগ করতে আসা অতিথিদের সাথে আমরা কথা বলি। তারা জানান তাদের আনন্দ উৎসাহের কথা। একজন অতিথি এই ব্যাপারে বলেন, “এই আয়োজনে এসে আমার নিজের মায়ের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে যিনি আমাকে এই পিঠা গুলো বানিয়ে খাওয়াতেন।” আরেকজন অতিথি বলেন,” দেশের মানুষের যে গ্রামীন সংস্কৃতি তা এভাবেই বিশ্বের বুকে ছড়িয়ে যাক”
উদ্যোক্তা বান্ধব সোনার বাংলা গড়ে তুলতে এই ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সত্যিই সিগাল হোটেল কর্তৃপক্ষ সুনামের দাবিদার।
সাকিব মাহমুদ,
উদ্যোক্তা বার্তা