মোবাইল বিপণন ব্যবস্থায় অব্যাহত উন্নয়নে বেড়েছে ক্রেতা চাহিদা। সেই সাথে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের উদ্যোগে নতুন নতুন ডিভাইসের মডেলে ঢেলে সাজানো হচ্ছে শোরুমগুলো। এতে করে ক্রেতা চাইলেই তার পছন্দ অনুযায়ী সবচেয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী ডিভাইসটি পেয়ে যাচ্ছে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে। কেননা, ব্র্যান্ডগুলো এখন তাদের সেবাগুলো দেশ-বিদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে সবখানে সকল পণ্যের সমান ডিস্ট্রিবিউশনে বিশ্বাসী।
লকডাউন এবং লকডাউন পরবর্তী সময়ে মোবাইলের চাহিদা বেড়েছে প্রায় কয়েক গুণ। কেননা শিক্ষাখাত থেকে শুরু করে চিকিৎসা, ব্যবসা, পণ্য ডেলিভারি সবকিছুই এখন সম্ভব স্মার্টফোনের একটি ক্লিকেই। ফলাফলে বৃদ্ধি পেয়েছে স্মার্ট ডিভাইসের ব্যবহার। যা ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমে এনেছে বিপ্লব। লকডাউনের মাঝামাঝি থেকে এই ব্যবসা স্প্যান হতে শুরু করে। আর এই স্প্যানিং এ গ্রাহককে সেবা পৌছে দিতে সবার আগে প্রয়োজন ছিল দক্ষ সহযোদ্ধাদের। যা শতভাগ নিশ্চিত করেছে সেবা টেলিকমের প্রত্যেক কর্মী ও সহযোদ্ধারা। করোনাকালীন সময়ে সুরক্ষা ও সু-ব্যবস্থা মেনে তারা হাজার হাজার স্মার্ট ডিভাইসে পৌছে দিয়েছেন গ্রাহকদের কাছে।
সেবা টেলিকমের এই সেরা সেবা যারা পৌছে দিতে নিরলস কাজ করে গেছেন এই সংকটের সময়টিতে তাদেরকেই সাধুবাদ জানিয়ে স্পেশাল রিওয়ার্ডস দিয়েছেন সেবা টেলিকমের স্বত্বাধিকারী দেলোয়ার হোসেন। টিমের প্রত্যেককে তাদের ডেডিকেশনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই রিওয়ার্ডস প্রদান করা হয়। এ বিষয়ে দেলোয়ার হোসেন জানান, “যারা এতো দক্ষতার সাথে আমাদের এই বিপণনকে সেরা সেবা দিয়েছেন তাদের জন্য আমাদের এই ছোট্ট অনুপ্রেরণা দেবার চেষ্টা। এতে করে তাদের মনোবল ও কর্মস্পৃহা দুইই বৃদ্ধি পাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।”
গ্লোবাল স্মার্ট চয়েজকে প্রাধান্য দিয়েই কক্সবাজারে অপ্পো, স্যামসাং , ভিভো, শাওমি, রিয়েল মি’র সকল আপডেটেড মডেলের ডিভাইসগুলো পাওয়া যায় সেবা টেলিকমের ৮টি শোরুমেই। সেবা টেলিকম নিজেদের সাধ্যমত সেরা সুবিধা যেমন ক্রেতাদের দিতে বদ্ধপরিকর ঠিক তেমনি এই বিপণন ব্যবস্থায় জড়িত সকলকেও সেরাটাই দিয়ে চলেছে তাদের সুদীর্ঘ কর্ম ব্যবস্থাপনায়।
২০০৭ সালে মাত্র ৭০ স্কয়ার ফিট জায়গা নিয়ে বুক ভরা স্বপ্ন আর নিজে কিছু করার প্রত্যয় নিয়ে যাত্রা শুরু করে আজ ৪২০০ স্কয়ার ফিট জায়গা নিয়ে সফলতার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করছেন সফল উদ্যোক্তা দেলোয়ার হোসেন। “সেলস পার্টনার মিট-২০১৯” এ সারা দেশের অপ্পো পার্টনারদের নিয়েই এই অনুষ্ঠানে বেস্ট বিজনেস পার্টনার এওয়ার্ড পান, কক্সবাজারের বহুজাতিক মোবাইল ফোন বাজারজাতকারী উদ্যোক্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেন। এছাড়াও একাধিকবার বর্ষসেরা পার্টনার হিসেবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ চীন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, নেপাল ও সৌদি আরবে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ভ্রমণ করেছেন।
সাদিয়া সূচনা